২০১১ সালে পালা বদলের পর খোদ রাজেন্দ্র সাচারের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু সে কমিটির রিপোর্ট সামনে না এলেও ২০১৫ সাল নাগাদ রাজ্য সরকারের নির্দিষ্ট দফতরের পরিসংখ্যানই জানাচ্ছে সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে মুসলিম সম্প্রদায়ের হার মাত্র পাঁচ শতাংশের কিছু বেশি। এর পাশাপাশি শিক্ষা দফতরের অন্যান্য নিয়োগের মতই দুর্নীতির গভীর অসুখে আক্রান্ত মাদ্রাসা কমিশনেও নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যপক অনিয়ম। নানা অভিযোগে কাঠগড়ায় ওঠা রাজ্যের শাসক শিবির তাই এখন পঞ্চায়েত ভোটের মুখে যথেষ্ট অস্বস্তিতে আপাতত রোগমুক্তির বিকল্প রাস্তা খুঁজছে।