দেবী মুখ। ধবধবে সাদা শাড়ি। টানা চোখ। তার উপর ‘ট্র্যাডিশনাল’ ডাকের সাজ। সরস্বতী পুজোর এটাই চিল চিরায়ত ‘ট্রেড মার্ক’। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এসব এখন প্রায় অতীত। শোলার ঐতিহ্যে ভাগ বসাচ্ছে জরির কাজ। তার উপর চাহিদা অনুযায়ী জোগানও নেই। অপ্রতুল শোলা। পরিশ্রমের মূল্য না পেয়ে মুখ ফেরাচ্ছেন শিল্পীরাও। যার খেসারত দিচ্ছে বাংলার প্রাচীন শিল্প। বিলুপ্তির পথে শোলার শিল্প। কী বলছেন ভোলানাথ দত্ত, পঞ্চুনাথ মাইতি, শম্ভুনাথ মালাকারের মতো কুমারটুলির শিল্পীরা?