সীমান্তে গরুপাচারে সশরীরে এবং প্রত্যক্ষভাবে মদত ছিল অনুব্রত মণ্ডলের। এছাড়া, অনুব্রতর নিজের নামে, ঘনিষ্ঠ ও দূর সম্পর্কের আত্মীয়দের নামে বিপুল সম্পত্তি রয়েছে, যার সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের আয়ের সঙ্গতি নেই। এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ মিলেছে। আদালতে জমা দেওয়া কেস ডায়েরিতে উল্লেখ সিবিআইয়ের। আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক অনুব্রতর জামিন খারিজের কারণ হিসেবে এই দুটি তথ্যকে তুলে ধরেন। পাশাপাশি, আদালতে সিবিআইয়ের দাবি, সীমান্তে গরুপাচারে সেফ প্যাসেজ তৈরি করা, পরিবহণ ও সীমান্ত পারাপারে অনুব্রতর যে সরাসরি যোগ ছিল সে সম্পর্কে প্রচুর তথ্যপ্রমাণ তাদের হাতে রয়েছে। সিবিআইয়ের কেস ডায়েরিতে থাকা তথ্য উল্লেখ করে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতির জামিনের আবেদন খারিজ করেন আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক।