স্বাধীনতার শতবর্ষের জন্য লক্ষ্যপূরণের আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন পাঁচ সঙ্কল্পের কথা। প্রথম সঙ্কল্প ভারতের বিকাশ, দ্বিতীয় সঙ্কল্প দাসত্ব থেকে মুক্তি, তৃতীয় সঙ্কল্প ঐতিহ্য, উত্তরাধিকার নিয়ে গর্ব, চতুর্থ সঙ্কল্প এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত গঠন, পঞ্চম সঙ্কল্প নাগরিক কর্তব্য পালন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দেশ গণতন্ত্রের ধাত্রীভূমি। আগামী ২৫ বছরে উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত। বৈচিত্রই ভারতের শক্তি। স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে নারী শক্তির জয়গানও গাইলেন মোদি। লালকেল্লার ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ছুঁয়ে গেলেন রাজনীতিকেও। তাঁর কথায়, দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র বা স্বজনপোষণই এখন দেশের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। একদিকে দারিদ্র, অন্যদিকে লুঠের টাকা লুকিয়ে রাখা হচ্ছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার লড়াই আরও তীব্রতর হবে। এই লড়াইয়ে জেতার জন্য দেশবাসীর সঙ্গ চাই। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, লুঠের টাকা এবার ফেরত দিতে হবে। দুর্নীতি ও দুর্নীতিগ্রস্তদের দেখতে হবে ঘৃণার দৃষ্টিতে। পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধেও ঘৃণা তৈরি করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজ্যগুলির মধ্যে উন্নয়নের প্রতিযোগিতা হোক। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় উন্নয়ন প্রয়োজন।