‘যে জেলে বন্দি, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না। কেঁচো খুঁড়তে গোখরো বেরোবে, ব্যাঙ্কগুলো লুঠ হয়ে গেল। আমরা বিনা পয়সায় রেশন, সাইকেল, ট্যাব, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিই। বিরোধীদের মুখ বন্ধ করা হলে বলব কি রাজনৈতিক স্বাধীনতা আছে? অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আছে কি? সব সরকারি সংস্থা বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, কটা ইডি-সিবিআই হয়েছে? আমরা আয়কর দেওয়া লোক, কেউ জন্মেই চাকরি করেন না। সবসময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়ে কথা বলছেন, মানে আমাকে ভয় পাচ্ছেন। অনুব্রতকে গ্রেফতার করলেন কেন? কী করেছিল কেষ্ট? কেষ্টকে জেলে আটকালে কী হবে?’, অনুব্রত মণ্ডলের পাশে দাঁড়ালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।