‘পাহাড় উন্নয়ন চায়, শান্তি চায়’।‘সেই কারণেই পাহাড় জিটিএ চায়’। ‘এত শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আগে দেখিনি’। ‘পাহাড়ের মানুষ যা করতে পারেন, অনেকেই পারেন না’। ‘গত ১০ বছরে আমরা জিটিএকে ৭ হাজার কোটি টাকা দিয়েছি’। ‘পাহাড়ে শান্তি থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে’। ‘পাহাড়ে। যাঁরা ফুটপাথে ব্যবসা করেন, তাঁদের দোকান তৈরি করার পরিকল্পনা’। ‘দার্জিলিঙে নতুন শহর, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, হাব, শপিং মল, রেস্তোরাঁ তৈরি হবে’। ‘কালিম্পং, কার্শিয়ঙেও উন্নয়ন করা হবে’। ‘মিরিকের জন্য ইকো ট্যুরিজম প্রকল্প তৈরি করতে হবে’। ‘মংপুতে হিল ইউনিভার্সিটি তৈরি হচ্ছে’।‘দার্জিলিঙে শিল্পের প্রচুর সম্ভাবনা আছে, সেগুলি বাস্তবায়িত করতে হবে’। ‘দার্জিলিঙের চা বাগানে হোমস্টে করার পরিকল্পনা রয়েছে’। ‘আইটি ইন্ডাস্ট্রির জন্য দার্জিলিং সবথেকে ভাল জায়গা’। ‘আপনারা শান্তি বজায় রাখলে আইটি ইন্ডাস্ট্রিকে দার্জিলিঙে আসতে অনুরোধ করব’। ‘পাহাড়ে। ২০২৪-এর মধ্যে প্রত্যেক বাড়িতে নলবাহিত জল পৌঁছে যাবে’। ‘চা বাগান শ্রমিকদের মজুরি আমাদের সরকার বাড়িয়ে দিয়েছে’। ‘দার্জিলিঙে পানীয় জলের প্লান্ট তৈরি করা হবে’।