হাওড়ায় ৯ বছরের সাঁতার শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় বিস্ফোরক অভিযোগ মায়ের। তাঁর দাবি, এপ্রিল মাসে ভর্তি হয় বিদীপ্ত। গতকাল একসঙ্গে পুলে নেমেছিল প্রায় ৩৫ জন সাঁতারু। অন্য কেউ বিদীপ্তকে বেশি জলে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দেওয়ার পর ভুলে যান। প্রশিক্ষক আসেন দুর্ঘটনার পর। এর কিছুক্ষণ পরেই সংজ্ঞাহীন অবস্থায় বালককে নিয়ে আসা হয় পাড়ে। সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে মৃত বালকের পরিবার। স্থানীয় সূত্রে খবর, সুইমিং পুলের গভীরতা কোথাও ৭, কোথাও ৬ ফুট। ডিমার্কেশনও করা ছিল না। আলাদা করে নেই বেবিপুল। ছিল না সিসি ক্যামেরার নজরদারিও। ঘটনার পর থেকেই বন্ধ সুইমিং ক্লাব। এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে চ্যাটার্জিহাট থানার পুলিশ। গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশিক্ষকের দাবি, বালকের অসুস্থতার কারণেই এই ঘটনা।