ভবানীপুরের মতো হাই সিকিওরিটি জোনে হাড়হিম করা জোড়া খুনের ঘটনায় সিসিটিভি ক্যামেরাই এখন মূল হাতিয়ার পুলিশের কাছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, নিহত অশোক শাহর বাড়ির সামনের তিনটি সিসি ক্যামেরাই বিকল হয়ে পড়ে আছে। প্রশ্ন উঠছে, ওই ক্যামেরাগুলি যে বিকল, তা কি আগে থেকেই জানত আততায়ীরা? এই পরিস্থিতিতে, সংলগ্ন রাস্তায় লাগানো ট্রাফিক পুলিশের ক্যামেরার ফুটেজের দিকেও নজর দিচ্ছেন তদন্তকারীরা। গতকাল ঘটনাস্থলে স্নিফার ডগ আনা হয়েছিল। কিন্তু ঘটনাস্থল থেকে চারশো মিটার দূরে গিয়ে থেমে যায় পুলিশ কুকুর! সেই দূরত্বের ভিতরেই এক চিকিত্সকের বাড়িতে লাগানো রয়েছে আটটা সিসি ক্যামেরা। তার সূত্র ধরে সামনের বড় রাস্তা ও পিছনের গলির ছবি মিলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই ফুটেজের সূত্র ধরে আততায়ীর হদিশ পাওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। সাম্প্রতিক একাধিক খুনের ঘটনার কিনারা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে সিসি ক্যামেরা। তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে পুলিশ কুকুরের গতিবিধিও।