জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে চলছে গণনা। সকাল ৯টায় শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত। কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্নের জন্যে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দিলেন স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। তাদের ভোটেই জেলা পরিষদের পরিচালনার দায়িত্ব পাচ্ছেন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য ও ৫ জন সংরক্ষিত নারী সদস্য।
তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া দেশের ৬১ জেলায় ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা, পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনের প্রায় ৬৭ হাজার জনপ্রতিনিধি ভোট দেন।
এদিকে, নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার একটি কেন্দ্র দুই সদস্য প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে আইনশংখলা বাহিনীর সদস্যরা লাঠিচার্জের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নিরাপত্তায় বিভিন্ন বাহিনীর প্রায় ২৩ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিলেন।
আদালতের নির্দেশে বগুড়ার চেয়ারম্যান পদ ছাড়াও ৩টি কেন্দ্র, নোয়াখালীর ৪টি, যশোরে ৪টি ও কুড়িগ্রামের একটিতে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়। আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ২২ জেলায় চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য পদে ১৩৯ ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৫৩ জন নির্বাচিত হন।