আটকের পর দোষ স্বীকার করে কামরুল বলেন, ‘আমার এটা মনেও হয়নি যে সে মারা যাবে। মনে থাকলে কি এমন করতাম? আমাকে শয়তানে পেয়ে গিয়েছিল। নইলে কি এমন করতাম? আমার মা কোথায়, ভাই কোথায়। আমি এখন পর্যন্ত জানি না। আমি এখন পর্যন্ত তাদের একটা ফোনও দিতে পারিনি।’
শিশু রাজন হত্যা মামলায় তাঁর সর্বোচ্চ শাস্তি হতে পারে জানলে তিনি আরো জোরে কেঁদে ওঠেন। কামরুল বলেন, ‘জানি না রে ভাই। ফাঁসি হলে কী করব আমি। আমাকে মাফ করে দাও ভাই। মাফ করে দাও ভাই। ওর (রাজনের) মা-বাবার কাছে মাফ চাই। আমি ওকে জীবিত রেখে এসেছি। আমি তাঁকে মারিনি।’ বলে দাবি করেন কামরুল।